চাচাতো ভাইদের ধারালো অস্ত্রের কোপে যুবক আহত।

ভুক্ত ভোগী পরিবারের সদস্যরা  জানান,দির্ঘ দিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিলো,

স্হানীয় কিছু মানুষের মধ্যস্ততায় সমস্যা নিরসনের জন্য সালিশ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। কিন্তু অপরপক্ষ কোন সালিশ ব্যবস্থার ধার ধারে না, তারা গায়ের জোরে চলাফেরা করে,এবং  দীর্ঘদিন ধরে ভুক্তভোগী পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসছে,পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী শালিস বৈঠকের দিন   তারা সঙ্গবদ্ধভাবে দেশীয় অস্ত্র রামদা চাপাতি চাইনিজ কুঠার নিয়ে ওত পেতে থাকে। সুযোগ বুঝে মিরান খন্দকার কে হত্যার উদ্দেশ্যে নির্মম ভাবে হামলা করে।

 

হামলায় মিরান খন্দকারের দুই হাতে মারাত্মক জখম করে  দেয়,  হামলায় অভিযুক্ত হিসেবে আছেন,১) সোহেল খন্দকার পিতা ফজলে খন্দকার,২) নিজাম পিতা ফজলে খন্দকার ৩) নজরুল পিতা ফজলে খন্দকার,৪) সোলেমান পিতা  রফিক হাওলাদার,৫) হাসান পিতা কালাই খন্দকার ৬) মোস্তফা পিতা ফজলে খন্দকার, ৭)মজিবুর রহমান পিতা কেরামত আলী,৮) আইয়ুব আলী পিতা সিদ্দিকুর রহমান, অভিযুক্তদের আঘাতে মুমূর্ষ অবস্থায় মিরান কে কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়, অবস্থার অবনতি দেখে কলাপাড়া উপজেলা কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ লেলিন উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। 

 

 বিষয়টি কলাপাড়া থানায় অবগত করা হলে তৎক্ষণাৎ কলাপাড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থানটি পরিদর্শন করেন এবং মামলার প্রস্তুতি চলছে।