জবির লংমার্চ টু যমুনায় পুলিশের বাধা, আহত ৩৮ জন ঢামেকে

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের লংমার্চ টু যমুনা কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাসে আহত হয়ে ৩৮ জন আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
বুধবার (১৪ মে) আবাসন সংকট নিরসনসহ ৩ দফা দাবিতে এই কর্মসূচি পালিত হয়। লংমার্চটি কাকরাইল মোড় এলাকায় এলে এতে বাধা দেয় পুলিশ। বিক্ষুব্ধদের ছত্রভঙ্গ করতে করা হয় লাঠিচার্জ। ছোড়া হয় টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড।
আহতরা হলেন-রেদোওয়ান, আসিফ, রহমান, আকিব, আরিফ, রফিক, শফিক, ওমর ফারুক, দৈনিক সংবাদের মেহেদী হাসান, অর্থিব, আপেল, মুজাহিদ, রায়হান, ফারুক, আবু বক্কর, নিউটন, হানিফ, জীবন, শহীদ, রাসেল, জিসান, জবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা পোস্ট এর মাহাতাব লিমন, শহীদ, রাসেল, গৌরব, আব্দুল মান্নান, নাহিদ, জুয়েল, মোহন, সোহানুর রহমান সানি, মাছুমা, সংগ্রাম, বাইতুল, রাজু, সুমন, রাজীব, আকাশ এবং বাংলা ট্রিবিউন জবি প্রেসক্লাব সভাপতি আসাইফ আশরাফ।
আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
জবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব লিমন গণমাধ্যমকে বলেন, “আমরা যৌক্তিক আন্দোলন নিয়ে যমুনার অভিমুখে লংমার্চে যাওয়ার সময় পুলিশ আমাদের ওপরে হামলা করে। এ সময় লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী-সাংবাদিকসহ শতাধিক আহত হন। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।”
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, “যমুনা অভিমুখে লংমার্চে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হলে তাদের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বেশিরভাগই চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন।”
এআরএস
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: